এতে প্রথমেই মাদকাসক্ত ব্যক্তিকে মাদক নেওয়া বন্ধ করা হয়। মাদক বন্ধের ফলে প্রত্যাহার জনিত শারীরিক ও মানসিক উপসর্গ দেখা দেয়, যেমন- বমি, পাতলা পায়খানা, হাত পা চাবানো, অস্থিরতা, শারীরিক উত্তেজনা, ঘুমের সমস্যা ইত্যাদি। বিভিন্ন ধরণের ঔষধ প্রয়োগের মাধ্যমে এসব উপসর্গের চিকিৎসা করা হয়। মেডিকেল ডিটক্সিফিকেশন স্বল্প মেয়াদি (৭, ১৫, ৩০ দিনের ) জন্য চিকিৎসা দেওয়া হয়। কিন্তু মাদকাসক্তি অসুস্থ শারীরিক ৩% থেকে ৫% এবং মানসিক ৯৫% থেকে ৯৭% আমাদের অভিভাবক সঠিক ভাবে না জানার কারণে অনেক অভিভাবক (৩% থেকে ৫% সুস্থতা ) একেই পূর্ণাঙ্গ চিকিৎসা মনে করেন। অথচ এটি চিকিৎসার প্রথম ধাপ মাত্র।